সংগ্রহঃ কাঁচা ও পাকা উভয় অবস্থায় সংগ্রহ করা যায়। রান্না ও ভাজি করে খাওয়ার জন্য কাঁচা অবস্থায় সংগ্রহ করা ভাল। মোরব্বা, কুমড়ার বড়ি ও হালুয়া করে খাওয়ার জন্য বাত্তি করে অর্থাৎ চুনা আসার পর সংগ্রহ করলে ভাল। ফলনঃ গড়ে বিঘা প্রতি ৭০ থেকে ১০৫ মণ উৎসঃ চাষাবাদের মূলকথা, কৃষিবিদ গিয়াসউদ্দিন আহমদ
চালকুমড়ার ভাল ফলনের জন্য শতাংশ (ডেসিমল) প্রতি নিম্নোক্ত হারে সার প্রয়োগ করতে হবে - সারের নাম সারের পরিমাণ মন্তব্য পচা গোবর ২০ কেজি অধিকতর তথ্যের জন্য এখানে ক্লিক করুন। অঞ্চল বা মৃত্তিকা ভেদে সারের মাত্রা ভিন্ন হতে পারে। খৈল ১৫ কেজি ইউরিয়া ০.৪৫ কেজি টিএসপি ০.৭ কেজি এমওপি ০.৫২ কেজি জিপসাম ০.৩২ কেজি দস্তা ০.১৬ [...]
সেচ দেওয়া: প্রয়োজনীয় পানির অভাব হলে ফল ধারন ব্যাহত হবে এবং যেসব ফল ধরেছে সেগুলো আস্তে আস্তে ঝড়ে যাবে। লাউয়ের সমস্ত জমি ভিজিয়ে প্লাবন সেচ দেওয়া যাবে অথবা সেচ নালায় পানি দিয়ে আটকে রাখলে গাছ পানি টেনে নিবে। প্রয়োজনে সেচ নালা হতে ছোট কোন পাত্র দিয়ে কিছু পানি গাছের গোড়ায় সেচ দেওয়া যায়। শুষ্ক মৌসুমে [...]
জলবায়ু ও মাটিঃ বাংলাদেশের গরমকালটা চালকুমড়া চাষের জন্য বেশি উপযোগী। জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ দোঁআশ বা বেলে দোঁআশ মাটি লাউ চাষের জন্য উত্তম। বীজ বপনের সময়ঃ মধ্য মাঘ থেকে মধ্য ভাদ্র (চৈত্র-বৈশাখ উপযুক্ত সময়)-খরিফ মৌসুম (গ্রীষ্মকাল) বীজের পরিমাণঃ বিঘা প্রতি ৬৬-৮২ গ্রাম (শতক প্রতি ২ গ্রাম) বীজ বপণ/চারা রোপন পদ্ধতিঃ - পলিথিন ব্যাগ অথবা, - বেড করে অথবা, - ৬.৫ [...]
জাতের নাম ও ছবি প্রতিষ্ঠানের নাম জীবনকাল (দিন) বিঘা প্রতি ফলন বারি চালকুমড়া-১ বিএআরআই ১২০-১৪০ (বীজ বপনঃ ফেব্রু-মে (ফাল্গুন থেকে আশ্বিন)। চারা রোপণের ৬০-৭০ দিনের মধ্যে প্রথম ফল সংগ্রহ করা যায়। চালকুমড়া ২-৩ দিন পর পর সংগ্রহ করতে হয়।) ৯০-১০৫ মণ (প্রতি গাছে ১০-১২টি, ওজন ১.০-১.২ কেজি) এটি গ্রীষ্মকালীন জাত। উচ্চ তাপ ও অতি বৃষ্টি সহিষ্ণু এবং বৃষ্টিপ্রবণ [...]
