ফসল সংগ্রহঃ চারা লাগানোর ৮০-৯০ দিন পর থেকে লতি তোলা যায়। ১০ দিনের মধ্যেই লতি সংগ্রহ করার মত বড় হয় বলে প্রতি মাসে অন্তত ৩ বার এবং এভাবে একটি গাছ থেকে ২০-২৫ বার লতি সংগ্রহ করা যায়। ফলনঃ বিঘা প্রতি গড় ফলন ১৪০-১৮০ মণ। উৎসঃ বারি কৃষি প্রযুক্তি হাত বই (৬ষ্ঠ সংস্করণ), বারি, গাজীপুর
পানি কচুর ভাল ফলন পাওয়ার জন্য প্রতি শতাংশ (ডেসিমাল) মাঝারি উর্বর জমির জন্য নিম্নোক্ত হারে সার প্রয়োগ করতে হবেঃ সমুদয় গোবর, টিএসপি, জিপসাম, জিংক সালফেট (দস্তা), বোরণ ও অর্ধেক পটাশ সার জমি তৈরির আগে শেষ চাষের সময় মাটিতে প্রয়োগ করতে হবে। চারা রোপণের ১.৫-২ মাস পর অবশিষ্ট পটাশ ও ইউরিয়া সারের ছয় ভাগের এক ভাগ ছিটিয়ে দিতে হবে। বাকি পাঁচ ভাগ ইউরিয়া [...]
সেচ ও নিষ্কাশনঃ পানি কচু জলজ উদ্ভিদ হলেও দীর্ঘ জলাবদ্ধতা এর জন্য ভাল নয়। গাছের গোড়ায় দাঁড়ানো পানির পরিমাণ ৮-১০ সেমি এর বেশী হওয়া যাবে না। মাঝে মাঝে দাঁড়ানো পানি সরিয়ে ফেলা ভাল। আগাছা দমনঃ পানি কচুর জমি সব সময়ই আগাছামুক্ত রাখতে হবে। চারা লাগানোর ৩ মাস পর্যন্ত আগাছা পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরী। উৎসঃ বারি [...]
রোপনের সময়ঃ আগাম ফসলের জন্য কার্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর), নাবী ফসলের জন্য মধ্য ফাল্গুন থেকে মধ্য বৈশাখ (মার্চ-এপ্রিল)। তবে বানিজ্যিকভাবে চাষ করার জন্য অগ্রহায়ন-পৌষ (ডিসেম্বর থেকে মধ্য জানুয়ারী) মাসে চারা লাগানো হয়। বীজ হারঃ বিঘা প্রতি ৫০০০ টি চারার প্রয়োজন হয়। স্পেসিং/দূরত্বঃ সারি - সারির দূরত্ব হবে = ২ ফুট, গাছ - গাছের দূরত্ব হবে= ১.৫ [...]
জাতের নাম ক্লিক করুন জীবনকাল ও বপন সময় বিঘা প্রতি ফলন (মণে) বারি পানি কচু-১ (লতিরাজ) ১৮০-২৭০ চৈত্র-ভাদ্র (লাগানোর ২ মাস পর থেকে ৭ মাস পর্যন্ত লতি হয়ে থাকে) কান্ডঃ ৫৫-৭০, লতিঃ ৯০-১০৫ এ জাতে কান্ড অপেক্ষা লতির প্রাধান্য বেশি। গাছ মাঝারী, পাতা সবুজ, পাতা ও বোঁটার সংযোগস্থলের উপরিভাগ লাল রং বিশিষ্ট যা জাতটির সনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য। লতি লম্বায় ৩ [...]
