[slider width=”100%” height=”100%” class=”” id=””]
[slide type=”image” link=”” linktarget=”_self” lightbox=”yes”]http://agrivisionbd.com/wp-content/uploads/2015/11/chickpeaarmyworm-2.jpg[/slide]
[slide type=”image” link=”” linktarget=”_self” lightbox=”yes”]http://agrivisionbd.com/wp-content/uploads/2015/11/chickpeaarmyworm-1.jpg[/slide]
[/slider]
ক্ষতির প্রকৃতি:
ডিম থেকে কীড়া বের হয়ে পাতায় একত্রে গাদা করে থাকে এবং পাতার সবুজ অংশ খেয়ে বড় হতে থাকে । এভাবে খাওয়ার ফলে পাতা জালের মত হয়ে যাওয়া পাতায় অনেক কীড়া দেখতে পাওয়া যায়।
পোকার আক্রমণের পূর্বে করণীয়ঃ
১. আগাম বীজ বপন করা
২. সুষম সার ব্যবহার করা
পোকার আক্রমণের পর করণীয়ঃ
*প্রাথমিক অবস্থায় কীড়াসহ আক্রান্ত অংশ ছিড়ে নিয়ে পা দিয়ে পিষে পোকা মেরে ফেলতে হবে
* ছড়িযে পড়া বড় কীড়াগুলোকে ধরে ধরে মেরে ফেলতে হবে । এভাবে অতি সহজেই এ পোকা দমন করা যায় ।
* সম্ভব হলে জমিতে ফেরোমন ফাঁদ পাততে হবে ।
* ফেরোমন ফাঁদ পাতার পরও যদি আক্রমণের চিহ্ন পরিলক্ষিত হয় তবে জৈব বালাইনাশক এসএনপিভি প্রতি লিটার পানিতে ০.২ গ্রাম হারে মিশিয়ে ১০-১২ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে ।
* প্রতি সপ্তাহে একবার করে কীড়া নষ্টকারী পরজীবী পোকা, ব্রাকন হেবিটর পর্যায়ক্রমিকভাবে অবমুক্তায়িত করলে এ পোকার আক্রমণের হার অনেকাংশে কমে যায়।
* আক্রমণ বেশি হলে স্পর্শ বিষ যেমন সাইপারমেথ্রিন জাতীয় কীটনাশক ( সুপারথ্রিন -১০ ইসি বা সিমবুশ -১০ ইসি বা ফেনম বা রাইস ইত্যাদি ) প্রতি ১০ লিটার পানির সাথে ১০ মিলি হারে মিশিযে ১৫ দিন অন্তর ২-৩ বার গাছে স্প্রে করতে হবে
তথ্যসূত্রঃ কৃষকের জানালা
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারী ১৫, ২০২১