পোকার আক্রমণের লক্ষণ:
[slider width=”100%” height=”100%” class=”” id=””]
[slide type=”image” link=”” linktarget=”_self” lightbox=”yes”]http://agrivisionbd.com/wp-content/uploads/2015/10/stink-bug2-1.jpg[/slide]
[slide type=”image” link=”” linktarget=”_self” lightbox=”yes”]http://agrivisionbd.com/wp-content/uploads/2015/10/stink-bug-1.jpg[/slide]
[/slider]
এ পোকা পূর্ণ বয়স্ক ও নিস্ফ উভয় অবস্থায় ক্ষতি করে । দুধ আসা অবস্থায় ক্ষতি বেশী করে । ফলে গমের গায়ে দাগ হয় ও গম চিটা হয় ।
আক্রমণের আগে করণীয়ঃ
ক) অতি বিলম্বে বা অতি অগ্রিম গম চাষ করবেন না;
খ) ক্ষেত আগাছা মুক্ত রাখুন;
গ) নিয়মিত মাঠ পরিদর্শন করে আক্রমণের শুরুতেই ব্যবস্থা নিন
আক্রমণ হলে করণীয়ঃ
আক্রমণ বেশি হলে যে কোন একটি বালাইনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে। এ পোকার জন্য কোন অনুমোদিত কীটনাশক নেই। তবে ধানের গান্ধী পোকার (Rice Bug) অনুমোদিত কীটনাশকগুলো হলো ঃ
গ্রুপের নাম | বানিজ্যিক নাম ও ব্যবহার মাত্রা |
ক্লোরোপাইরিফস | ডারসবান ২০ ইসি (এপি-৯৩) বিঘা প্রতি ১৩৪ মিলি হারে অথবা |
কার্বারিল | সেভিন ৮৫ wp (এপি-৩৩৮) বিঘা প্রতি ২২৭.৫ গ্রাম হারে অথবা |
ফেনিট্রথিয়ন | ফেনিটক্স ৫০ ইসি (এপি-৪) বিঘা প্রতি ১৩৪ মিলি হারে অথবা |
ডাইমেথোয়েট | রগর ৪০ L (এপি-১৪১) অথবা পারফেকথিয়ন ৪০ ইসি (এপি-৫৪৯) বিঘা প্রতি ১৫০ মিলি হারে অথবা |
আইসোপ্রোকার্ব (এমআইপিসি) | মিপসিন ৭৫ wp (এপি-৫৩৯) বিঘা প্রতি ১৫০ মিলি হারে অথবা |
ম্যালাথিয়ন | ফাইফানন ৫৭ ইসি (এপি-১০) @ ১৫০ মিলি/বিঘা অথবা হিলথিয়ন ৫৭ ইসি (এপি-৩৭) বিঘা প্রতি ১৩৪ মিলি হারে প্রয়োগ করতে হবে |
তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি), গাজীপুর এবং Farmer’s window
সর্বশেষ আপডেট : আগস্ট ১২, ২০১৬