আঁশফলের ভাল ফলনের জন্য গর্ত প্রতি নিম্নোক্ত হারে সার প্রয়োগ করতে হবে-
সারের নাম | সারের পরিমাণ | মন্তব্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পচা গোবর/কম্পোস্ট | ১৫-২০ কেজি | প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
সমুদয় সার গর্ত করার পর মাটির সাথে মিশিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। মাটি শুকনো হলে গর্তে পানি দিয়ে ভিজিয়ে দিতে হবে। এভাবে ১০-১৫ দিন গর্ত ভরাট করে রেখে দিতে হবে। তারপর ভালভাবে আবার কুপিয়ে চারা/কলম লাগাতে হবে। |
||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ইউরিয়া | ০ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টিএসপি | ২৫০ গ্রাম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
এমওপি/পটাশ | ২৫০ গ্রাম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জিপসাম | ০ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
দস্তা সার | ০ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোরণ | ০ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড | ০ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
গাছের বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে সার প্রয়োগের মাত্রাও বৃদ্ধি করতে হবেঃ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
গাছের গোড়ার ২ ফুট থেকে সোয়া ৩ ফুট দূর থেকে যতটুকু জায়গায় দুপুর বেলা ছায়া পড়ে ততটুকু জায়গায় সার ছিটিয়ে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে অথবা চাষ দিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। মাটিতে রস কম থাকলে সার প্রয়োগের পরপরই পানি সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। উল্লিখিত পরিমাণ সার সমান তিন ভাগে ভাগ করে (১ম কিস্তি ফাল্গুন-চৈত্র মাসে মুকুল আসার সময়, ২য় কিস্তি জৈষ্ঠ্য-আষাঢ় মাসে বীজের রং ধারণ পর্যায় এবং ৩য় কিস্তি শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে ফল সংগ্রহের পর প্রয়োগ করতে হবে।
তথ্যসূত্রঃ কৃষি প্রযুক্তি হাত বই
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারী ১৯, ২০২১