নিম্নের ছকে কাঁঠাল গাছের বয়স অনুযায়ী সার প্রয়োগের মাত্রা দেয়া হলো-
সারের নাম | সারের পরিমাণ | |||||
প্রথম বছর | দুই-চার বছর | পাঁচ-সাত বছর | আট-দশ বছর | এগার-পনের বছর | পনের এর বেশী | |
পঁচা গোবর (কেজি) | ২০-৩০ | ৩০-৪০ | ৪০-৫০ | ৫০-৬০ | ৬০-৭৫ | ১০০ |
ইউরিয়া (গ্রাম) | ২০০ | ৪০০ | ৬০০ | ৮০০ | ১২০০ | ২০০০ |
টিএসপি (গ্রাম) | ৩০০ | ৫০০ | ৭৫০ | ১০০০ | ১২৫০ | ১৫০০ |
পটাশ (গ্রাম) | ২০০ | ৩০০ | ৪০০ | ৬০০ | ৮০০ | ১০০০ |
জিপসাম (গ্রাম) | ১০০ | ২০০ | ৩০০ | ৪০০ | ৫০০ | ৫০০ |
জিংক সালফেট (গ্রাম) | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ |
বরিক এসিড (গ্রাম) | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ |
– অধিকতর তথ্য জানতে এখানে ক্লিক করুন। এলাকা ও মৃত্তিকাভেদে সারের মাত্রা পরিবর্তনশীল।
সার প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
কাঁঠাল গাছে বছরে দু’বার সার প্রয়োগ করা উচিৎ। প্রথমবার বর্ষা মৌসুম আরম্ভ হওয়ার পূর্বে বৈশাখ-জৈষ্ঠ্য মাসে এবং পরবর্তী কিস্তি বর্ষার শেষে আশ্বিন-কার্তিক প্রয়োগ করতে হয়।
সূত্রঃ কৃষি প্রযুক্তি হাত বই (৬ষ্ঠ সংস্করণ), বারি, গাজীপুর
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারী ১৮, ২০২১