বাংলাদেশে চাষ উপযোগী তরমুজের উন্নত জাতগুলো জাপান, তাইওয়ান, কোরিয়াসহ, কয়েকটি দেশ থেকে আমদানী ও ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে, যার অধিকাংশই হাইব্রিড। সেগুলো হলো পতেঙ্গা জায়েন্ট, টপ ইল্ড, গ্লোরি, ওয়ার্ল্ড কুইন, বিগটপ, চ্যাম্পিয়ন, সুগার অ্যাম্পায়ার, সুইট বেবি, ফিল্ড মাষ্টার, অমৃত, মিলন মধু, সুগার বেলে, ক্রিমসন সুইট, ক্রিমসন গ্লোরি, মোহিনী, আমরুদ, ভিক্টর সুপার হাইব্রিড এবং ওশেন সুপার হাইব্রিড। অন্যান্য যে জাতগুলো আছে তা হল আসাহি ইয়ামাতো, আধারি, পুষা বেদানা ইত্যাদি।
জাতের নাম ও ছবি | জীবনকাল | বিঘা প্রতি ফলন | অন্যান্য বৈশিষ্ট্যাবলী | |
সুগার বেবি | চাষের পর তরমুজ সাধারণত আড়াই মাসের মাথায় ফলন দিয়ে থাকে। | – | দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় জাত। এ জাতের তরমুজের আকার গোলাকার, ওপেন পলিনেটেড, বাহিরের রঙ গাঢ় সবুজ এবং ভেতরের শাঁসের রঙ ঘন লাল। | |
টপ ইল্ড | – |
– |
ইদানীং তরমুজ চাষিদের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। |
|
পাটনাগড়া (হাইব্রিড) |
তিন মাসে ফলন ওঠে। | ওজন ৬ থেকে ৭ কেজি পর্যন্ত হয়। | জাতটি সাগর এলাকায় চাষ বেশি হচ্ছে। তরমুজ সবুজ আবরণীর অভ্যন্তরে লাল শাঁসালো, আকারে বেশ বড়। আগাম, মাঝারি ও নাবি চাষের জন্য উপযোগী। | |
মধু এফ ওয়ান (হাইব্রিড) | – | – | জাতটি সাগর এলাকায় চাষ বেশি হচ্ছে। মধু জাতটি একটু লম্বাটে গোলাকার, মাঝারি সবুজ আবরণে লম্বা দাগযুক্ত, ভেতরের শাঁস গাঢ় লাল রঙের, মাঝে সরু বীজযুক্ত ফল। এ দুটি জাতই আগাম, মাঝারি ও নাবি চাষের জন্য উপযোগী। |
তথ্যসূত্রঃ http://smallbusiness-jambuabang76.blogspot.com ব্লগ এবং http://sesu.alokitobangladesh.com ওয়েবসাইট
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারী ১৯, ২০২১