রোগ আক্রমণের লক্ষণ:
[slider width=”100%” height=”100%” class=”” id=””]
[slide type=”image” link=”” linktarget=”_self” lightbox=”yes”]http://agrivisionbd.com/wp-content/uploads/2015/11/wilt-1.jpg[/slide]
[/slider]
এ রোগ হলে গাছের পাতা হলদে হয়ে শুকিয়ে যায়, ধীরে ধীরে গাছ ঢলে পড়ে এবং মারা যায়।
আক্রমণের আগে করণীয়ঃ
১. পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ
২. চারা গজানোর পর অতিরিক্ত সেচ না দেওয়া;
৩. মাদার মাটি শোধন করা (ফরমালিন দ্বারা);
৪. মাদায় ট্রাইকোডারমা ভিড়িডি ৩০ গ্রাম ৫০০ গ্রাম গোবরের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করা;
৫. বপনের পূর্বে বীজ শোধন করা (ভিটাভেক্স-২.৫ গ্রাম বা ব্যাভিষ্টিন- ২ গ্রাম প্রতি কেজী বীজ)ট্রাইকোডারমা ভিড়িডি (৩-৪ গ্রাম/ কেজী বীজ) দ্বারা শোধন করা;
৬. চাষের পূর্বে জমিতে শতাংশ প্রতি ১ কেজি ডলোচুন প্রয়োগ করে জমি তৈরী করুন;
৭. একই জমিতে পর পর বার বার লাউ চাষ করবেন না।
আক্রমণ হলে করণীয়ঃ
* আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে ধ্বংশ করা বা পুড়ে ফেলা।
• এ রোগের আক্রমণ দেখা দিলে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম কুপ্রাভিট অথবা ৪ গ্রাম চ্যামপিয়ন মিশিয়ে স্প্রে করা ।
• ফসল সংগ্রহের পর পুরাতন গাছ ও আবর্জনা আগুনে পুড়িয়ে দিন।
তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর এবং Farmer’s window
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারী ১৫, ২০২১