রোগ আক্রমণের লক্ষণ:
সাদা মাছি. জাপপোকা ইত্যাদি দ্বারা ভাইরাস ছড়ায় । আক্রান্ত গাছ খর্বাকৃতি হয় । পাতার গায়ে টেউয়ের মত ভাজের সৃষ্টি হয় । বয়স্ক পাতা পুরু ও মচমচে হয়ে যায় । অতিরিক্ত শাখা প্রশাখা বের হয় ও ফুল ফল ধারণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ।
[slider width=”100%” height=”100%” class=”” id=””]
[slide type=”image” link=”” linktarget=”_self” lightbox=”yes”]http://agrivisionbd.com/wp-content/uploads/2015/10/damping-off-.jpg[/slide]
[/slider]
আক্রমণের আগে করণীয়ঃ
১. একই জমিতে বারবার শিম চাষ করবেন না
২. ফসল সংগ্রহের পর পুরাতন গাছ ও আবর্জনা আগুনে পুড়িয়ে দিন।
আক্রমণ হলে করণীয়ঃ
* আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে ধ্বংশ করা বা পুড়ে ফেলা।
বপনের পূর্বে বীজ শোধন করা (ভিটাভেক্স-২.৫ গ্রাম বা ব্যাভিষ্টিন- ২ গ্রাম প্রতি কেজী বীজ)ট্রাইকোডারমা ভিড়িডি (৩-৪ গ্রাম/ কেজী বীজ) দ্বারা শোধন করা ।
• চারা গজানোর পর অতিরক্ত সেচ না দেওয়া ।
• এ রোগের আক্রমণ দেখা দিলে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম কুপ্রাভিট অথবা ৪ গ্রাম চ্যামপিয়ন মিশিয়ে স্প্রে করা ।
• কম গভীরে বীজ বপন করা ।
• পানি নিস্কাসনের ভাল ব্যবস্থা রাখা।
তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) এবং Farmers’ window
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারী ১৫, ২০২১